ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে ? Freelancing shikte koto taka lage
সূচনা
অভিজ্ঞতার প্রয়োজনীয়তা ঠিকমতো বোঝা এবং সম্পূর্ণরূপে সম্পাদন করা একটি মূল্যবান ব্যাপার। তবে, আগে প্রতিষ্ঠিত মানসিকতা বা নিশ্চিত একটি প্রতিষ্ঠিত রুটিন বা পদ্ধতিতে কাজ করা অথবা নির্দিষ্ট সময়ে কাজ করা এবং অফিসে আসা ইত্যাদি এর মতো ধরনের আশঙ্কা এবং সাধারণ মনেই থাকে।
ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা করা হলো বেশি মানুষের মধ্যে জনপ্রিয় এবং আর্থিকভাবে অনেক সাফল্য প্রাপ্ত হওয়ার জন্য সহায়ক। এছাড়াও, সামাজিক যোগাযোগ করা, আর্থিক যোগাযোগ করা, আপনার দক্ষতা এবং সুন্দর প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা ব্যাপারটিও গুরুত্বপূর্ণ।
ফ্রিল্যান্সিং বিশ্বব্যাপী উন্নতির দিকে একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনা যেন সহজেই দেখা যায়। প্রচুর সংখ্যক মানুষ এই পেশার সম্পর্কে আগ্রহ প্রদর্শন করেন এবং তারা নিজেদের মাধ্যমে স্বাধীনতা এবং প্রথমিকতা অর্জন করতে চান।
আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে আপনার জন্য সহজ ও বিশ্বব্যাপী সার্থক একটি জায়গার সন্ধান করা সম্ভব। এটি আপনার দক্ষতা, পছন্দ এবং শিখা প্রক্রিয়ার একটি স্বাধীন নির্বাচন যে আপনি নিজের সাথে স্বাধীনভাবে ব্যবহার করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে ?
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগবে তা বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। কিছু বিষয়ে আপনি স্বল্প বা মুফলিস কোর্স গ্রহণ করে সাধারণ ধারণা অর্জন করতে পারেন, আর কিছু বিষয়ে অধিক দক্ষতা অর্জন করার জন্য ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ বা পেটের্নাল প্রশিক্ষণে অনেক বেশি টাকা লাগতে পারে।
অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে মূল বা বেসিক বিষয়ের উপর মুফলিস কোর্স অনেক সহজে অনুষ্ঠিত হতে পারে। আর কিছু বিশেষ বিষয়ের জন্য একাধিক স্বাধীন প্লাটফর্ম থেকে একাধিক কোর্স সমন্বয় করে অধিক দক্ষতা অর্জন করা যায়।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে সময় এবং স্বপ্ন পূরণের জন্য নির্ভর করে। বেশিরভাগ অনলাইন শিক্ষা প্লাটফর্ম ছাত্রদের জন্য বিভিন্ন ধরনের অফার ও স্বল্প মূল্যে কোর্স প্রদান করে।
মূলত, ফ্রিল্যান্সিং শিখতে প্রয়োজন বা খরচ বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে এবং সেটা অনেকটা ব্যক্তিগত যেতে পারে। তবে, সম্পূর্ণরূপে বলা সম্ভব না কারন শিক্ষা এবং দক্ষতা অর্জনের পথে বিভিন্ন আর্থিক সহায়তা ও বিভিন্ন ব্যক্তিগত সম্পূর্ণ পরিবেশ আছে। আমার সামগ্রিক দৃষ্টিকোন থেকে সহায়তা অথবা ব্যাপারগুলি সার্টিফিকেট, প্রশিক্ষণের ধরন, অনলাইন বা অফলাইন বিষয়ে নির্ভর করে অনেকগুলি সম্পূর্ণ নয়।
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক ধরনের কাজ করা যায়। কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজের উদাহরণ নিম্নে দেওয়া হলো:
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েব সাইট ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরি, ই-কমার্স সাইট তৈরি ইত্যাদি।
- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট: স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, ডেস্কটপ সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, গেম ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি।
- ডিজাইন এবং মাল্টিমিডিয়া: গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইমেজ এডিটিং, ভিডিও এডিটিং, এনিমেশন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি।
- লেখালেখি: কপি রাইটিং, ব্লগ লেখা, সামগ্রিক লেখালেখি, কন্টেন্ট লেখা, এসইও লেখা, বুক লেখা ইত্যাদি।
- ডাটা এন্ট্রি এবং অনুসন্ধান: ডাটা এন্ট্রি, অনুসন্ধান, ইন্টারনেট রিসার্চ ইত্যাদি।
- মার্কেটিং ও সেলস: ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ই-মেইল মার্কেটিং, সেলস ফানেল তৈরি ইত্যাদি।
- অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট: ডেটা এন্ট্রি, অফিস ম্যানেজমেন্ট, এক্সেল শিখার সাপোর্ট, ভ্যাচুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট সাপোর্ট ইত্যাদি।
- ভিডিও এবং অডিও সেবা: ভিডিও এডিটিং, ভয়েস ওভার, অডিও এডিটিং ইত্যাদি।
এই ছাত্রী কাজগুলি ছাড়া অনেক অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং কাজের বিকল্প রয়েছে। এই ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা, পছন্দ এবং গবেষণা করা জরুরি। যেকোনো একটি বা একাধিক ক্ষেত্রে আপনি দক্ষ হলে ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করতে পারবেন।